Obesity is a complex disease involving an excessive amount of body fat. Obesity isn’t just a cosmetic concern. It is a medical problem that increases your risk of other diseases and health problems, such as heart disease, diabetes, high blood pressure and certain cancers. Obesity is defined as having a body mass index (BMI) of 30 or more. BMI is a calculation that takes a person’s weight and height into account. However, BMI does have some limitations.
স্থূলতা – মেদবৃদ্ধি
Causes of obesity:
- Eating a poor diet of foods high in fats and calories can leads anyone into obesity.
- Having an inactive lifestyle.
- not sleeping enough, which can lead to hormonal changes that make you feel hungrier and crave certain high-calorie foods
- genetics, which can affect how your body processes food into energy and how fat is stored
- growing older, which can lead to less muscle mass and a slower metabolic rate, making it easier to gain weight
- Pregnancy (weight gained during pregnancy can be difficult to lose and may eventually lead to obesity).
The other health risk associated with obesity:
Type 2 diabetes: The risk of type 2 diabetes increases with the degree and duration of obesity. Type 2 diabetes is associated with central obesity; a person with central obesity has excess fat around his/her waist (apple-shaped figure).
High blood pressure: Hypertension is common among overweight adults. A Norwegian study showed that weight gain tended to increase blood pressure in women more significantly than in men.
High cholesterol: High cholesterol is also related with obesity.
Stroke (cerebrovascular accident or CVA): Obese people have higher change of stroke.
Heart attack. Studies found that the risk of developing coronary artery disease increased three to four times in women who had a BMI greater than 29. Congestive heart failure
Cancer: Obesity is a risk factor for cancer of the colon in men and women, cancer of the rectum and prostate in men, and cancer of the gallbladder and uterus in women. Obesity may also be associated with breast cancer, particularly in postmenopausal women. Fat tissue is important in the production of estrogen, and prolonged exposure to high levels of estrogen increases the risk of breast cancer.
Prevention:
Exercise: You need to get 150 to 300 minutes of moderate-intensity activity a week to prevent weight gain. Moderately intense physical activities include fast walking and swimming. Physical activity can help you maintain a healthy weight and lower your cholesterol and blood pressure levels. Make physical activity a part of each day. Take the stairs instead of the elevator, park a little farther away, walk to the store, or do jumping jacks during commercials
Healthy Diet: Focus on low-calorie, nutrient-dense foods, such as fruits, vegetables and whole grains. Avoid saturated fat and limit sweets and alcohol. Eat three regular meals a day with limited snacking. You can still enjoy small amounts of high-fat, high-calorie foods as an infrequent treat. Just be sure to choose foods that promote a healthy weight and good health most of the time.
Few green vegetable, fruits, nuts and seeds are extremely helpful to reduce the risk of Obesity because they will make you feel full and will decrease the appetite. Regular consumption of foods like Fig Fruit, Chia Seed, Gooseberries/Amalaki, Basil Seeds, Flaxseed, Ashwagandha, Cauliflower, Bitter gourd, Broccoli, Walnuts, Triphala, Fenugreek seed, Peanuts etc. helps you to prevent obesity. They actually help in weight loss and also decrease the appetite.
Avoid sugar and cola: Sugar and cold drinks should be avoided to control weight gain.
Monitor your weight regularly: People who weigh themselves at least once a week are more successful in keeping off excess pounds. Monitoring your weight can tell you whether your efforts are working and can help you detect small weight gains before they become big problems.
মেদবৃদ্ধি- স্থূলতা
স্থূলতা একটি জটিল ও কঠিন রোগ যা শরীরে অতিরিক্ত পরিমানে মেদ জমায়।স্থূলতা কেবলমাত্র শরীরের একটি উদ্বেগের কারন’ই নয় বরং এটি একটি বড় স্বাস্থ্য সমস্যা যা অন্যান্য রোগ এর ঝুঁকি বৃদ্ধি করে।যেমন হৃদরোগ,ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, কিডনির অসুখ এবং অনন্য রোগের উপসর্গ বৃদ্ধি। স্থূলতা (বিএমআই) হিসাবে পরিমাপ করা হয়।বডি মাস ইনডেক্স বি-এম-আই ৩০ বা তার বেশি হয় তাহলে স্থূলকায় বলে।বিএমআই এর মানে হলো বডিমাস ইনডেক্স।শরীরের উচ্চতা ও ওজনের অনুপাতই বলা হচ্ছে বিএমআই।বিএমআই এর কিছু পরিমাপ আছে।
- বেশি চর্বিযুক্ত উচ্চ ক্যালোরি সমৃদ্ধ খাবারের অভ্যাস যা যে কাউকে স্থূলতার দিকে নিয়ে যেতে পারে।
- নিরুদ্যম বা অলস জীবন ব্যবস্থা।
- পর্যাপ্ত পরিমানে না ঘুমানো যা হরমোনাল পরিবর্তন করে এবং আপনাকে ক্ষুধাকাতর অনুভব করে কিছু উচ্চ-ক্যালোরিযুক্ত খাবার গ্রহনে অভ্যাস্ত করে।
- জেনেটিক্স, যা প্রভাবিত করতে পারে আপনার শরীর কীভাবে খাদ্য শক্তি এবং চর্বি প্রক্রিয়াকরণ করে সংরক্ষণ করে।
- বয়স বৃদ্ধি, যা দুর্বল পেশী ধীর বিপাকের ব্যবস্থা ওজন বাড়ানো সাহায্য করে।
- গর্ভাবস্থা (গর্ভাবস্থা চলাকালীন সময় ওজন বৃদ্ধি যা কিনা স্থূলতা বাড়াতে ভূমিকা পালন করে )
বহুমূত্ররোগ (ডায়াবেটিস) ২ প্রকার:
২ প্রকার বহুমূত্ররোগ ডায়াবেটিস স্থূলতার স্থায়িত্বকাল বৃদ্ধি করে। ২ প্রকার বহুমূত্ররোগ মধ্য স্থূলতার সাথে সংসৃষ্ট। একজন মানুষ তার কোমরের চারপাশে অতিরিক্ত ফ্যাট মধ্য স্থূলতা(আপেল-আকৃতির চিত্র)।
উচ্চ রক্তচাপ:
প্রাপ্ত বয়স্কদের মধ্যে উচ্চ রক্তচাপ অতিরিক্ত ওজন সর্বজনীন ব্যাপার। নরওয়ের একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে ওজন বৃদ্ধি পুরুষদের তুলনায় মহিলাদের মধ্যে উচ্চ রক্তচাপ বাড়ানোর প্রবনতা বেশি।
উচ্চ কলেস্টেরল:
উচ্চ কোলেস্টেরলও স্থূলতার সাথে জড়িত। স্ট্রোক (সেরিব্রভাসকুলার দুর্ঘটনা বা সিভিএ) স্থূল লোকদের স্ট্রোকের সম্ভাবনা বেশি থাকে।
হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোক:
গবেষণায় দেখা গেছে যে ২৯ বিএমআই থাকা মহিলাদের ক্ষেত্রে করোনারি আর্টারি ডিজিজ হওয়ার ঝুঁকি তিন থেকে চারগুণ বেশি।
ক্যান্সার:
স্থূলতা পুরুষ ও মহিলাদের মধ্যে কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকির কারণ।মলদ্বারের ক্যান্সার এবং পুরুষদের মধ্যে প্রোস্টেট।এবং মহিলাদের মধ্যে পিত্তথলি এবং জরায়ুর ক্যান্সার।স্থূলতা স্তন ক্যান্সারের সাথেও যুক্ত থাকতে পারে। বিশেষত পোস্টম্যানোপসাল মহিলাদের মধ্যে।ফ্যাট টিস্যু গুরুত্বপূর্ণ ইস্ট্রোজেন সৃষ্টিতে,এবং দীর্ঘসময় ধরে উচ্চ লেভেলের এস্ট্রোজেনের সংস্পর্শে স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে।
ব্যায়াম:
ওজন বৃদ্ধি রোধ করতে আপনার এক সপ্তাহে ১৫০ থেকে ৩০০ মিনিটের ব্যায়াম দরকার। পরিমিতরূপে শারীরিক ব্যায়াম এর মধ্যে রয়েছে দ্রুত হাঁটা এবং সাঁতার কাটা। শারীরিক ব্যায়াম আপনাকে স্বাস্থ্যকর ও ওজন নিয়ন্তন রাখতে এবং আপনার কোলেস্টেরল এবং উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। শারীরিক ব্যায়াম প্রতিদিনের একটি অংশ করুন। লিফটের পরিবর্তে সিঁড়ি ব্যবহার করুন। বিজ্ঞাপন থেকে কিছুটা দূরে পার্ক করুন,দোকানে যান বা জাম্পিং জ্যাক করুন
স্বাস্থ্যকর খাদ্য তালিকা:
লক্ষ্য রাখুন কম ক্যালোরি,পুষ্টিকর ঘন খাবার যেমন ফল,শাকসবজি খাদ্যশস্য গুলি।স্যাচুরেটেড ফ্যাট এবং অ্যালকোহল মিষ্টি জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলুন। দিনে তিনবার নিয়মিত খাবার গ্রহন সাথে সীমিত নাস্তা। আপনি এখন অল্প পরিমাণে উচ্চ-ফ্যাট গ্রহন করতে পারেন উচ্চ ক্যালরিযুক্ত খাবার।বেশিরভাগ সময় স্বাস্থ্যকর খাবার গুলি গ্রহন করবেন এবং নিশ্চিত হন এটি সুস্বাস্থ্যের জন্য ভাল।
কিছু সবুজ শাকসবজি, ফল, বাদাম এবং শস্যবীজ স্থূলতার ঝুঁকি কমাতে অত্যন্ত ফলদায়ক কারণ এগুলি আপনাকে পরিপূর্ণ ফিট রাখবে এবং ক্ষুধা হ্রাস করবে। ডুমুর ফল, চিয়া বীজ, গুজবেরি / আমলকি, তুলসী বীজ, ফ্ল্যাকসিড, অশ্বগন্ধা, ফুলকপি, তিতা, ব্রকলি, আখরোট, ত্রিফলা, মেথি বীজ, চিনা বাদাম ইত্যাদি খাবার গুলি নিয়মিত গ্রহন করলে স্থূলতা প্রতিরোধে আপনাকে সাহায্য করবে। এ গুলি প্রকৃতপক্ষে ওজন কমাতে সহায়তা করে এবং ক্ষুধা কমায়।
চিনি এবং কোল্ড ড্রিঙ্কস পরিহার করুন
চিনি এবং কোল্ড ড্রিঙ্কস ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখতে এগুলো অবশ্যই পরিহার করা উচিত
আপনার ওজন নিয়মিত পরীক্ষা নিরীক্ষন করুন
যারা সপ্তাহে কমপক্ষে একবার নিজের ওজন মাপেন তারা অতিরিক্ ওজন কমাতে সফল হন। আপনার ওজন নিরূপণ করার ফলে আপনি জানতে পারেন আপনার প্রচেষ্টা সফল হচ্ছে কি্না।এবং বড় কোন সমস্যা হওয়ার আগেই আপনার বাড়তি কিছু ওজন বৃদ্ধি রোধ করতে পারেন।