-3.8 C
New York
Wednesday, January 15, 2025

Buy now

Home Blog Page 2

পেয়াজ/রসুনের পাতা,কলি

0

Chives are part of the allium family of vegetables and herbs. This family also includes garlic, scallions, onions, etc. In the Asian subcontinent, we commonly eat the onion or garlic chives.

Commonly, Chives come in two types – onion chives (the most common chives) and Chinese chives (called garlic chives). While onion chives have hollow leaves, garlic chives have flat leaves.

Chives are a common topping for many dishes, and many people use this herb in mixed vegetable dishes, fried rice, etc. that call for onions. Not only do chives impart a flavor to many recipes, but chives also offer numerous health benefits.

100 grams of chives contain:

  • Energy 30 Kcal
  • Carbohydrates 35 g
  • Protein 27 g
  • Total Fat 0.73 g
  • Cholesterol 0 mg
  • Dietary Fiber 2.5 g
  • Folates 105 µg
  • Niacin 647 mg
  • Pantothenic acid 0.324 mg
  • Pyridoxine 0.138 mg
  • Riboflavin 0.115 mg
  • Thiamin 0.078 mg
  • Vitamin A 4353 IU
  • Vitamin C 58.1 mg
  • Vitamin E 0.21 mg
  • Vitamin K 212.7 µg
  • Sodium 3 mg
  • Potassium 296 mg
  • Calcium 92 mg
  • Copper 0.157 mg
  • Iron 1.60 mg
  • Magnesium 42 mg
  • Manganese 0.373 mg
  • Phosphorus 58 mg
  • Selenium 0.9 µg
  • Zinc 0.56 mg
  • Carotene-ß 2612 µg
  • Crypto-xanthin-ß 0 µg
  • Lutein-zeaxanthin 323 µg

Health Benefits:

  • Few studies have shown that allium vegetables (chives) comprehensively in relation to cancer, especially stomach and colorectal cancers. Their beneficial and preventative effects are likely due in part to their rich organosulfur compounds.
  • Many pieces of evidence and researchers have found that men with the highest intake of Chives vegetables had the lowest risk for prostate cancer.
  • Regular consumption of chives (allium) vegetables has connections to a lower risk of stomach cancer.
  • The flavonoid antioxidants in Chive vegetable namely lutein and zeaxanthin are known to protect one from lung and mouth cancers. Chives are also rich in fiber, and this helps to prevent colon cancer.
  • Chives also contain allicin, an important antioxidant known to help prevent breast cancer.
  • There is a wide range of vitamins and minerals found in chives, but one of the most important is vitamin K, which is an essential nutrient that is not widely found in many common foods. Vitamin K is very important in the maintenance of bone mineral density and bone integrity. As we become old, our bone mineral density begins to drop, leading to conditions like osteoporosis and exacerbating inflammatory conditions like arthritis.
  • Chives are very good for heart health Chives to enhance the blood circulation as well. The vitamin C they contain improves the elasticity of the blood capillaries and iron absorption. The folic acid in chives prevents the constriction of blood vessels.
  • The allicin in chives bags the credit again. It is organosulfur and it considers helping lower cholesterol and blood pressure levels. Allicin not only helps to lower the levels of bad cholesterol (LDL cholesterol) but also increases good cholesterol levels (HDL cholesterol) which is good for the
  • Chives are extremely good for pregnant women. The essential nutrients in chives, folic acid, is essential for pregnant mothers who want to ensure the healthy development of their infant. Folic acid prevents neural tube defects in newborn infants.
  • Chives reduce less sleeping problems. Chives contain choline. Choline is an important nutrient that helps with sleep, muscle movement, learning, and memory.
  • Chives contain choline. Choline is an important nutrient that helps with sleep, muscle movement, learning, and memory.
  • Chives help in good vision power. Lutein and zeaxanthin in chives, which reduce oxidative stress in the eyes and boost vision health. They also slow down the development of cataracts.
  • The allyl sulfides and other unique organic compounds found in chives deliver similar benefits to the body as garlic, and can effectively ease digestive discomfort.

পেয়াজ/রসুনের পাতা,কলি

পেয়াজ/রসুনের পাতা এর বৈজ্ঞানিক নাম অ্যালিয়াম স্কোইনোপ্রসাম,পরিবার অ্যামেরিলিডেসি প্রজাতির ভোজ্য পাতা।এটি শাকসবজী এবং ঔষধি হিসেবে ব্যবহার হয়। এশীয় উপমহাদেশের মানুষেরা পেঁয়াজ বা রসুন খেয়ে থাকে।

সাধারনত পেয়াজ  রসুনের পাতা ২ ধরণের

পেঁয়াজ পাতা (সবচেয়ে সাধারণ পাতা বা কলি) এবং চাইনিজ পাতা বা কলি (যেটি রসুন পাতা নামে চিনি)।পেঁয়াজ পাতা ফাঁকা থাকে,রসুন পাতা সমতল থাকে।পেয়াজ রসুনের পাতা সাধারনত অনেক খাবারের জন্য ব্যাবহার হয়,এবং অনেক মানুষ শাক সবজী খাবারের মধ্যে এবং ঔষধি হিসেবে ব্যাবহার করে। ভাজা চাল ইত্যাদি যেটি আমরা পেঁয়াজ বলে চিনি।কেবলমাত্র শুধু পেয়াজ রসুনের পাতা অনেক রেসিপিগুলতে স্বাদ আনতে পারেনা, কিন্তু পেয়াজ রসুনের পাতা অসংখ্য স্বাস্থ্য উপকার প্রদান করে।

১০০ গ্রাম পেয়াজ  রসুনের পাতায় রয়েছে:

শক্তি ৩০ কিলোক্যালরি
কার্বোহাইড্রেট ৩৫ গ্রাম
প্রোটিন ২৭ গ্রাম
ফ্যাট ০.৭৩ গ্রাম
কোলেস্টেরল ০ মিলিগ্রাম
ডায়েট্রি ফাইবার ২.৫ গ্রাম
ফোলেটস ১০৫ মাইক্রো গ্রাম
নায়াসিন ৬৪৭ মিলিগ্রাম
পেন্টোথেনিক অ্যাসিড ০.৩২৪ মিলিগ্রাম
পাইরিডক্সিন ০.১৩৮ মিলিগ্রাম
রিবোফ্লাভিন ০.১১৫ মিলিগ্রাম
থায়ামিন ০.০৭৮ মিলিগ্রাম
ভিটামিন এ ৪৩৫৩ আইইউ
ভিটামিন সি ৫৮.১ মিলিগ্রাম
ভিটামিন ই ০.২১ মিলিগ্রাম
ভিটামিন কে ২১২.৭ কিলোক্যালরি
সোডিয়াম ৩ মিলিগ্রাম
পটাসিয়াম ২৯৬ মিলিগ্রাম
ক্যালসিয়াম ৯২ মিলিগ্রাম
কপার ০.১৫৭ মিলিগ্রাম
আয়রন ১.৬০ মিলিগ্রাম
ম্যাগনেসিয়াম ৪২ মিলিগ্রাম
ম্যাঙ্গানিজ ০.৩৭৩ মিলিগ্রাম
ফসফরাস ৫৮ মিলিগ্রাম
সেলেনিয়াম ০.৯ কিলোক্যালরি
দস্তা ০.৫৬ মিলিগ্রাম
ক্যারোটিন-২৬১২ কিলোক্যালরি
ক্রিপ্টো-এক্সানথিন-ß ০ কিলোক্যালরি
লুটেইন-জেক্সানথিন ৩২৩ কিলোক্যালরি

স্বাস্থ্য উপকারিতা

  • অল্প গবেষনায় দেখা গেছে যে আলিয়াম শাকসবজি (পেয়াজ ও রসুনের পাতা) ক্যান্সার, বিশেষত পেট এবং কোলোরেক্টাল ক্যান্সারের সাথে সম্পর্কিত যত রোগ তাদের ক্যযকারী এবং প্রতিরোধমূলক শক্তি বৃদ্ধি করে। তাদের অর্গানোসাল্ফার সমৃদ্ধ যৌগগুলির জন্য অংশ হতে পারে।
  • অনেক গবেষকরা প্রমাণ পেয়েছেন যে পেয়াজ ও রসুনের পাতা সবজি গ্রহণের ফলে পুরুষদের মধ্যে প্রোস্টেট ক্যান্সারের ঝুঁকি কম থাকে।
  • নিয়মিত পেয়াজ ও রসুনের পাতা (অ্যালিয়াম) সেবনের ফলে পেটের ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে যায়।
  • পেয়াজ ও রসুনের পাতায় থাকা ফ্ল্যাভোনয়েড অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুলি লুটেইন এবং জেএক্সানথিন মানুষের ফুসফুস এবং মুখের ক্যান্সার থেকে রক্ষা করতে বেশ কার্যকর।পেয়াজ ও রসুনের পাতায় প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে এবং এটি কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে।
  • পেয়াজ ও রসুনের পাতাতে অ্যালিসিনও রয়েছে,এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট যা স্তনের ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে।
  • পেয়াজ ও রসুনের পাতাতে প্রচুর পরিমান ভিটামিন থাকে ও খনিজ পাওয়া যায়,তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন হল ভিটামিন কে, যা শরীরের একটি প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান যা বহু সাধারণ খাবারে পাওয়া যায় না।হাড়ের খনিজ ঘনত্ব এবং হাড়ের বৃদ্ধিতে ও রক্ষণাবেক্ষণে ভিটামিন কে  খুব গুরুত্বপূর্ণ।বয়স বাড়ার সাথে সাথে আমাদের অস্থির খনিজ ঘনত্ব কমতে থাকে,যার ফলে অস্টিওপোরোসিসের মতো পরিস্থিতি এবং বাতজনিত রো্গে ভুগতে পারি।
  • পেয়াজ ও রসুনের পাতা হার্ট স্বাস্থ্যর জন্য খুব ভাল।পেয়াজ ও রসুনের পাতা রক্তের সঞ্চালন বাড়াতে সাহায্য করে।এগুলিতে থাকা ভিটামিন সি রক্তের কৈশিক এবং আয়রন শোষণের স্থিতিস্থাপকতা উন্নত করে।পেয়াজ ও রসুনের পাতায় থাকা ফলিক অ্যাসিড রক্তনালী গুলির সংকীর্ণতা করা রোধ করে।
  • অ্যালিসিন পেয়াজ ও রসুনের পাতার ব্যাগ আবার উপকার যোগ করে।এটি অর্গানসালফার এবং কোলেস্টেরল এবং রক্তচাপের স্তরকে কমাতে সাহায্য করে। অ্যালিসিন কেবলমাত্র খারাপ কোলেস্টেরলের (এলডিএল কোলেস্টেরল) মাত্রা কমাতেই সাহায্য করে না বরং ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি করে যা (এইচডিএল কোলেস্টেরল) পক্ষে ভাল।
  • পেয়াজ ও রসুনের পাতা গর্ভবতী মহিলাদের জন্য বেশি উপকারী।পেয়াজ ও রসুনের পাতার উপকারী পুষ্টিগুণ হল ফলিক এসিড যা অপরিহার্য অংশ গর্ভবতী মায়েদের জন্য যারা তাদের শিশুর সুস্থ বিকাশ নিশ্চিত করতে চান।ফলিক এসিড নবজাতক শিশুদের নিউরাল টিউব ত্রুটিগুলি রোধ করে।
  • যারা ঘুমানোর সমস্যায় ভোগেন তাদের জন্য পেয়াজ ও রসুনের পাতা বেশ উপকারী।পেয়াজ ও রসুনের পাতায় থাকে কোলিন।কোলিন হল গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদান যা ভাল ঘুমের জন্য উপকারী।পেশী গুলোর কার্য ক্ষমতা বৃদ্ধি ও স্মৃতির জন্য ভাল।
  • পেয়াজ ও রসুনের পাতায় কোলিন থাকে। কোলিন হল গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদান যা ভাল ঘুমের জন্য সাহায্য করে।পেশী গুলোর কার্য ক্ষমতা বৃদ্ধি ও স্মৃতির জন্য ভাল।
  • দৃষ্টি শক্তি বাড়াতে পেয়াজ ও রসুনের পাতা ভূমিকা পালন করে।এই পাতা গুলোতে লুটিন এবং জেক্সানথিন থাকে।যা চোখের অক্সিডেটিভ স্ট্রেসকে হ্রাস করে এবং চোখের স্বাস্থ্যের উন্নতি বাড়াতে সাহায্য করে।এবং এগুলো চোখের ছানি ও ছত্রাকের সংক্রমন কমাতে সাহায্য করে।
  • অ্যালিল সালফাইডস এবং পেয়াজ ও রসুনের পাতাতে পাওয়া অনন্য এক জৈব উপাদানগুলির একটি যা রসুন হিসাবে দেহের অনুরূপ উপকার সাধন করে,হজমে অস্বস্তি বোধ করা পাশাপাশি হজম শক্তি বৃদ্ধি করে।

জাম

0

Black plums are actually olive-sized fruit dark purple in color and has a juicy, sour taste. Black Plumps are extremely versatile too – you can turn them into jams, milkshakes, juices, or simply add them to vegetable or fruit salads or can be eaten with chilly powder and salt mix. Black Plum is a Powerful Fruit that cures many Health Problems like Diabetes and Blood Pressure. Black Plums are relatively low in calories but contain a fair amount of important vitamins and minerals.

One plum contains the following nutrients:

  • Calories: 30
  • Carbs: 8 grams
  • Fiber: 1 gram
  • Sugars: 7 grams
  • Vitamin A: 5% of the RDI
  • Vitamin C: 10% of the RDI
  • Vitamin K: 5% of the RDI
  • Potassium: 3% of the RDI
  • Copper: 2% of the RDI
  • Manganese: 2% of the RDI
  • Additionally, one plum provides a small number of B vitamins, phosphorus, and magnesium.

Health Benefits:

  • Black Plum juice is one of the best dietary that cures diabetes.  Although, the pulp of the fruit contributes to the fight against diabetes. Black plum’s seeds are the real stars in this case. They convert sugars into energy, hence, maintaining the optimum level of blood sugar in diabetics.
  • Plums are a good source of fiber and have been shown to reduce adiponectin levels. Both characteristics may benefit blood sugar control.
  • Research has also shown that black plum helps to prevent cancer and tumor. It helps to reduce the growth or spreading of cancer-causing cells.
  • Black Plums are extremely rich in active phytochemicals such as polyphenols. These contain anthocyanin, which can prevent cancer and even heart diseases.
  • Black Plums have many anti-bacterial properties. Its juice helps to cure urinary tract infection and gastrointestinal infection. The vinegar derived from this fruit can be used to treat swellings in the liver. The bark of this fruit helps to treat worm infections and respiratory disorders.
  • Black Plum helps to purify your blood and for women, it is extremely useful because it cures your menstrual problem and reduces cramps during your periods. It also regulates your menstrual cycle. If your immunity power is decreasing, then this fruit is highly recommended to increase your immunity power.
  • It is rich in iron; it is a superb natural blood purifier ensuring oxygenated blood supply.
  • Powder of its seeds, when taken with yogurt, helps in breaking down kidney stones.
  • Prunes have several properties that may benefit bone health by preventing or reversing bone loss, which may reduce the risk of conditions like osteoporosis.

জাম

কালো জাম কিছুটা জলপাই এর আকারের ,জাম এর গা  র্ডাক বেগুনি বর্ণের এবং  রসালো থাকে,অম্লস্বাদ,কালো জাম গুলি আপনি বহুভাবে খেতে পারেন যেমন সালাদে,জুস হিসেবে,মরিচের গুঁড়ো এবং লবণের মিশ্রণ দিয়ে খাওয়া যেতে পারে।কালো জাম একটি শক্তিশালী ফল যা ডায়াবেটিস এবং উচ্চ রক্তচাপের মতো অনেক স্বাস্থ্য সমস্যা নিরাময় করে।কালো জাম তুলনা মূলক ভাবে কম ক্যালোরি থাকে তবে এতে প্রচুর পরিমাণে গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন এবং খনিজ থাকে।

একটি জামে নিম্নলিখিত পুষ্টি রয়েছে:

  • ক্যালোরি: ৩০
  • কার্বস: ৮ গ্রাম
  • ফাইবার: ১ গ্রাম
  • সুগার: ৭ গ্রাম
  • ভিটামিন এ: আরডিআইয়ের ৫%
  • ভিটামিন সি: আরডিআইয়ের ১০%
  • ভিটামিন কে: আরডিআইয়ের ৫%
  • পটাশিয়াম: আরডিআইয়ের ৩%
  • তামা: আরডিআইয়ের ২%
  • ম্যাঙ্গানিজ: আরডিআইয়ের ২%

অতিরিক্তভাবে,একটি জাম সংখ্যক পরিমান ভিটামিন বি, ফসফরাস এবং ম্যাগনেসিয়াম সরবরাহ করে।

স্বাস্থ্য উপকারিতা:

  • কালো জামের জুস ডায়াবেটিস নিরাময়ে সেরা তালিকা গুলির মধ্যে একটি। যদিও, ফলের  তালিকা ডায়াবেটিসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ভূমিকা রাখে। কৃষ্ণ জামের বীজ এই ক্ষেত্রে  খুব কাজের। তারা সুগারকে শক্তিতে রূপান্তরিত করে, তাই ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তে চিনির সর্বোত্তম স্তর বজায় রাখে।
  • জাম ফাইবারের একটি ভাল উৎস এবং এডিপোনেক্টিনের মাত্রা হ্রাস করতে পারে। উভয় বৈশিষ্ট্য রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
  • গবেষণায় আরও প্রমাণিত হয়েছে যে কালো  জাম ক্যান্সার এবং টিউমার প্রতিরোধে সহায়তা করে। এটি ক্যান্সার জনিত কোষগুলির বৃদ্ধি বা বিস্তার কমাতে সাহায্য করে।
  • কালো জাম পলিফেনল গুলির মতো সক্রিয় ফাইটোকেমিক্যালে সমৃদ্ধ। এর মধ্যে অ্যান্থোসায়ানিন থাকে যা ক্যান্সার এমনকি হৃদরোগ প্রতিরোধ করতে পারে।
  • কালো জামে কিছু অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এর রস মূত্রনালীর সংক্রমণ এবং গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সংক্রমণ নিরাময়ে সহায়তা করে। এই ফল থেকে প্রাপ্ত ভিনেগার যকৃতের ফোলা ভাবের জন্য ব্যবহার করা হয়। এই ফলের ছাল কৃমি সংক্রমণ এবং শ্বাস কষ্ট জনিত ব্যাধিতে চিকিৎসা  করতে সাহায্য করে।
  • কালো জাম আপনার এবং মহিলাদের   রক্ত  বিশুদ্ধ করতে অত্যন্ত কার্যকর কারণ এটি  ঋতুস্রাবের সমস্যা নিরাময় করে এবং আপনার পিরিয়ডের সময় বাধা কমায়। এটি আপনার অনিয়ন্তিত ঋতুস্রাবের  চক্র নিয়ন্ত্রণ করে। যদি আপনার অনাক্রম্যতা শক্তি হ্রাস পায়, তবে জাম আপনার প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য সুপারিশ করা হচ্ছে।
  • জাম আয়রনে সমৃদ্ধ; এটি অসাধারণ প্রাকৃতিক রক্ত পরিশোধক যা অক্সিজেনযুক্ত রক্ত সরবরাহ নিশ্চিত করে।
  • এর বীজের গুঁড়ো, দইয়ের সাথে গ্রহণ করলে কিডনিতে পাথর গলাতে সহায়তা করে।
  • জামে বেশ কয়েকটি বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা হাড়ের ক্ষতি প্রতিরোধক বিপরীত ক্রমে হাড়ের স্বাস্থ্যের পক্ষে উপকৃত যা অস্টিওপরোসিসের মতো পরিস্থিতির ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।

লাল শালগম

0

Beetroots are a popular root vegetable used in many cuisines around the world. Beets are loaded with vitamins and minerals and low in calories and fat. They also contain inorganic nitrates and pigments, both of which have a number of health benefits. Apart from being used as food, beetroot is also used as a medicinal plant and as a food colorant.

3.5-ounce (100-gram) beetroot contains:

  • Calories: 44
  • Protein: 1.7 grams
  • Fat: 0.2 grams
  • Fiber: 2 grams
  • Vitamin C: 6% of the RDI
  • Folate: 20% of the RDI
  • Vitamin B6: 3% of the RDI
  • Magnesium: 6% of the RDI
  • Potassium: 9% of the RDI
  • Phosphorous: 4% of the RDI
  • Manganese: 16% of the RDI
  • Iron: 4% of the RDI

 

Health Benefits:

  • Red Beetroots control high blood pressure and prevent heart diseases. Beets contain a high concentration of nitrates, which have a blood pressure-lowering effect. This may lead to a reduced risk of heart attacks, heart failure, and stroke.
  • The antioxidant content and anti-inflammatory nature of beets have led to an interest in its ability to prevent cancer. Few studies have shown that beetroot extract, which is high in betalain pigments, reduced the growth of Lung cancer, skin cancer, Prostate cancer, and breast cancer cells. Betanin in Beetroot was found to significantly decrease cancer cell proliferation.
  • Beetroot is essential for liver health too. The presence of calcium, betaine, B vitamins, iron, and antioxidants keeps beetroots amongst the best liver foods. Beetroots also thin the bile, allowing it to easily flow through the liver and small intestine – this further enhances liver health. Betaine in beets also helps the liver eliminate toxins.
  • Beetroots support good brain health and memory. Beets contain nitrates, which may help increase blood flow to the brain, improve cognitive function and possibly reduce the risk of dementia.
  • Red beetroots are a good source of fiber, which is beneficial for digestive health, as well as reducing the risk of a number of chronic health conditions.
  • Beetroots help to lower the high blood pressure. Studies have found that people who drank 8 ounces of beetroot juice daily lowered both systolic and diastolic blood pressure. Nitrates, compounds in beetroot juice that convert into nitric acid in the blood and help widen and relax blood vessels, are thought to be the cause.

লাল শালগম

লাল শালগম হল বিশ্বজুড়ে অনেক রান্নায় ব্যবহৃত একটি জনপ্রিয় সবজি গাছ।বিট ভিটামিন এবং খনিজ পুষ্টি উপাদানে ভরা সাথে ক্যালরি এবং ফ্যাট কম থাকে।এগুলিতে অজৈব নাইট্রেটস এবং রঁজক পদার্থ রয়েছে।যার উভয় উপাদানে বেশ কয়েকটি স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে।খাদ্য হিসাবে ব্যবহার করা ছাড়াও, বিটরুট বা লাল শালগম  ঔষধি গাছ হিসাবেও ও খাদ্য রঙ হিসাবে ব্যবহার করা হয়।

৩.৫-আউন্স(১০০-গ্রাম) লাল শালগমে পুষ্টি উপাদাম:

ক্যালোরি: ৪৪
প্রোটিন: ১.৭ গ্রাম
ফ্যাট: ০.২ গ্রাম
ফাইবার: ২ গ্রাম
ভিটামিন সি: আরডিআই ৬%
ফোলেট: ২০% আরডিআই
ভিটামিন বি ৬: আরডিআই ৩%
ম্যাগনেসিয়াম: আরডিআই ৬%
পটাশিয়াম: আরডিআই ৯%
ফসফরাস: আরডিআই ৪%
ম্যাঙ্গানিজ: আরডিআই ১৬%
আয়রন: আরডিআই ৪%

স্বাস্থ্য উপকারিতাঃ

  • লাল শালগম  উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে সাথে হৃদরোগ প্রতিরোধ করে।শালগমে নাইট্রেটের উচ্চ ঘনত্ব থাকে,যা রক্তচাপ-হ্রাস করতে প্রভাব ফেলে।এটি হার্ট অ্যাটাক,হৃদক্রিয়া এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে পারে।
  • বীটের অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট সামগ্রী এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি প্রকৃতি ক্যান্সার প্রতিরোধের জন্য তার ক্ষমতাকে বাড়য়ে তোলে।কিছু গবেষনা থেকে দেখা গেছে যে বিটরুট এক্সট্রাক্ট,যা বেটালাইন রঙ্গকগুলিতে বেশি,ফুসফুস ক্যান্সার, ত্বকের ক্যান্সার,প্রোস্টেট ক্যান্সার এবং স্তন ক্যান্সারের কোষের বৃদ্ধি হ্রাস করে। বিটরুটে বেটানিন ক্যান্সার কোষের প্রসারণকে উল্লেখ যোগ্যভাবে হ্রাস করতে দেখা যায়।
  • লিভারের স্বাস্থ্যের জন্য শালগম প্রয়োজনীয় একটি উপাদান।ক্যালসিয়াম, বেটেইন, বি ভিটামিন, আয়রন এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট গুলির উপস্থিতি সেরা চর্বিযুক্ত লিভার জাতীয় খাবারের মধ্যে বিট্রুট রাখে। বিটরুটগুলি পিত্ত পাতলা করে, এটি সহজেই যকৃত এবং ছোট অন্ত্রের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত করতে দেয় – এটি লিভারের স্বাস্থ্যের আরও বৃদ্ধি করে। বীটে থাকা বাইটেনও লিভারকে বিষাক্ততা দূর করতে সহায়তা করে।
  • লাল শালগম মস্তিষ্কের সুস্বাস্থ্য এবং স্মৃতিশক্তিকে শক্তি যোগায়।শালগমে নাইট্রেট থাকে যা মস্তিষ্কে রক্ত প্রবাহ বাড়িয়ে তোলে,জ্ঞানীয় ফাংশন উন্নত করে এবং সম্ভবত ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি হ্রাস করতে পারে।
  • লাল শালগম  ফাইবারের একটি ভাল উৎস,যা হজম শক্তির পক্ষে বেশ উপকারী,পাশাপাশি বেশ কয়েকটি দীর্ঘস্থায়ী স্বাস্থ্যের অবস্থার ঝুঁকি হ্রাস করে।
  • লাল শালগম  উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।গবেষণায় দেখা গেছে যে লোকেরা প্রতিদিন ৮ আউন্স লাল শালগমের  রস পান করেন তারা সিস্টোলিক এবং ডায়াস্টোলিক উভয় রক্তচাপকে কমাতে পারেন।নাইট্রেটস, বিটরুটের রসের যৌগগুলি রক্তে নাইট্রিক অ্যাসিডে রূপান্তরিত করে এবং রক্তনালী প্রশস্ত করে এবং শিথিল করতে সাহায্য করে বলে মনে করা হয়।

 

জলপাই

0

Olive is a fruit that has a sour, tangy, salty taste and it is very tasty to eat with chilly and salt. People use olives to make oil, pickles and can use in various dishes like salad, sandwiches, vegetables, dal, etc. also. People have cultivated olive trees for more than 7,000 years, and they have long associated its fruit with health benefits. There are hundreds of olive species, and these fruits and their oil form an integral part of the Mediterranean diet, which may help people prevent disease and live longer.

100 grams of ripe olive contain:

  • energy: 116 calories
  • protein: 0.84 g
  • total fat: 10.90 g
  • carbohydrate: 6.04 g
  • fiber: 1.60 g
  • calcium: 88 milligrams (mg)
  • iron: 6.28 mg
  • magnesium: 4 mg
  • potassium: 8 mg
  • sodium: 735 mg
  • zinc: 0.22 mg
  • copper: 0.25 mg
  • vitamin C: 0.90 mg
  • niacin: 0.04 mg
  • vitamin B-6: 0.01 mg
  • vitamin A: 17 micrograms (µg)
  • vitamin E: 1.65 mg
  • vitamin K: 1.4 µg
  • carbohydrate: 3.84 g
  • fiber: 3.30 g

Health Benefits:

  • Dietary antioxidants can reduce your risk of chronic illnesses, such as heart disease and cancer. Olives are rich in antioxidants, with health benefits ranging from fighting inflammation to reducing microorganism growth.
  • The fact that olives are antioxidant-rich food and have anti-inflammatory properties make them natural protection against cancer because chronic oxidative stress and chronic inflammation can be key factors in the development of cancer. Few studies reveal that anti-cancerous compounds disrupt the life cycle of cancer cells in the breast, colon, and stomach cancer.
  • Olive is very good for heart health. High blood cholesterol and blood pressure are both risk factors for heart disease. Oleic acid, the main fatty acid in olives, is associated with improved heart health. It may regulate cholesterol levels and protect LDL (bad) cholesterol from oxidation.
  • Olive is very good for good memory. Olives contain polyphenols, a natural chemical that reduce oxidative stress in the brain. By eating a daily serving of healthy olives, you can help improve your memory.
  • Olive can reduce the risk of Osteoporosis is characterized by decreased bone mass and bone quality. It can increase the risk of fractures. Some of the herbal compounds found in olives and olive oil that help prevent bone loss.
  • Olive is very good for skin health also. Eating healthy olives helps skin stay soft and healthy since they contain oleic acid. Olive oil can reduce the stress marks of pregnancy.

জলপাই

জলপাই একটি টক,টাঙ্গি,নোনতা,ও কস্টা স্বাদযুক্ত ফল।এটি লবণ ও মরিচ দিয়ে খেতে খুব সুস্বাদু।জলপাই দিয়ে মানুষ তেল তৈরী করে।আচার ও বিভিন্ন খাবার যেমন সালাদ,স্যান্ডউইচ,শাকসবজি,ডাল ইত্যাদি তেও ব্যবহার হয়। লোকেরা ৭,০০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে জলপাই চাষ করছে এবং তারা দীর্ঘদিন ধরে এই ফলটিকে স্বাস্থ্য উপকারের তালিকায় যুক্ত করেছে। জলপাই এর কয়েক শতাধিক জাত রয়েছে এবং এই ফলগুলি ভূ-মধ্যসাগরীয় খাদ্যের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ যা তাদের তেল তৈরি করতে ও মানুষ এর  রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে আরও বেশি দিন বাঁচতে সাহায্য করে।

প্রতি ১০০ গ্রাম পাকা জলপাইতে রয়েছে:

  • শক্তি: ১১৬ ক্যালোরি
  • প্রোটিন: ০.৮৪ গ্রাম
  • চর্বি: ১০.৯০ গ্রাম
  • কার্বোহাইড্রেট:৬.০৪ গ্রাম
  • ফাইবার: ১.৬০ গ্রাম
  • ক্যালসিয়াম: ৮৮ মিলিগ্রাম (মিলিগ্রাম)
  • আয়রন: ৬.২৮ মিলিগ্রাম
  • ম্যাগনেসিয়াম: ৪ মিলিগ্রাম
  • পটাসিয়াম: ৮ মিলিগ্রাম
  • সোডিয়াম: ৭৩৫ মিলিগ্রাম
  • দস্তা: ০.২২ মিলিগ্রাম
  • তামা: ০.২৫ মিলিগ্রাম
  • ভিটামিন সি: ০.৯০ মিলিগ্রাম
  • নিয়াসিন: ০.০৪ মিলিগ্রাম
  • ভিটামিন বি -৬: ০.০১ মিলিগ্রাম
  • ভিটামিন এ: ১৭ মাইক্রোগ্রাম (µg)
  • ভিটামিন ই: ১.৬৫ মিলিগ্রাম
  • ভিটামিন কে: ১.৪ .g
  • কার্বোহাইড্রেট:৩.৮৪ গ্রাম
  • ফাইবার: ৩.৩০ গ্রাম

স্বাস্থ্য উপকারীতা:

খাদ্য তালিকায় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আপনার হৃদরোগ ও ক্যান্সারের মতো দীর্ঘস্থায়ী অসুস্থতার ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। জলপাই অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ ফল যা স্বাস্থ্যএর উপকার করে অণুজীব প্রদাহের বিরুদ্ধে লড়াই ও তাদের বৃদ্ধি হ্রাস করে।

জলপাই অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট সমৃদ্ধ খাবার এবং এন্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্যগুলি ক্যান্সারের বিরুদ্ধে প্রাকৃতিক সুরক্ষা দেয় কারণ দীর্ঘস্থায়ী অক্সিডেটিভ স্ট্রেস এবং দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহ ক্যান্সারের বিকাশের মূল কারণ হতে পারে। ছোট গবেষনা থেকে জানা যায় যে পেটের ক্যান্সারে,স্তন,মলাশয়,ক্যান্সার কোষগুলি অ্যান্টি-ক্যান্সারযুক্ত যৌগগুলি  জীবনচক্র বৃদ্ধিতে প্রতিরোধ প্রদান করে।

জলপাই হৃদ রোগের জন্য  খুব উপকারি বিশেষ করে যাদের রক্তে উচ্চ কোলেস্টেরল এবং উচ্চ রক্ত চাপ উভয় আছে । অলিভ অ্যাসিড, জলপাইয়ের প্রধান ফ্যাটি অ্যাসিড, যা হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য বিশেষ ভাবে উপকারি এটি কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এবং এলডিএল (খারাপ) কোলেস্টেরলকে ধ্বংস করতে পারে।

মেধা ও স্মৃতি শক্রির জন্য জলপাই  খুব উপকারি। জলপাইতে পলিফেনল থাকে, এটি একটি প্রাকৃতিক রাসায়নিক যা মস্তিষ্কের অক্সিডেটিভ স্ট্রেসকে হ্রাস করে। প্রতিদিন তাজা জলপাই গ্রহনে আপনি আপনার স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করতে পারেন।

জলপাই হাড়ের ভর এবং হাড়ের গুণমান হ্রাস অস্টিওপোরোসিসের ঝুঁকি হ্রাস করতে পারে।এটি ফ্র্যাকচারের ঝুঁকি বাড়িয়ে তুলতে পারে। জলপাই এবং জলপাইয়ের তেলে এমন কিছু ভেষজ যৌগ পাওয়া যায় যা হাড়ের ক্ষয় রোধে সহায়তা করে।

জলপাই ত্বকের স্বাস্থ্যের জন্য খুব উপকারি এবং তাজা জলপাই গ্রহনে ত্বককে নরম ও স্বাস্থ্যকর রাখতে ভূমিকা পালন করে কারণ এতে ওলিক অ্যাসিড রয়েছে। পাশাপাশি জলপাই তেল গর্ভাবস্থায় পেটের চিহ্নগুলি মেশাতে সাহয্য করে।

মাশরুম

0

Mushrooms are a superfood, and one of the most health-promoting foods on the planet. Mushrooms are an edible fungus that can provide several important nutrients. The many kinds of mushrooms have varying compositions and nutritional profiles. Mushrooms are packed with nutritional value. They are low in calories, are great sources of fiber and protein. They also provide many important nutrients, including B vitamins, selenium, potassium, and copper. Mushroom can treat and prevent many diseases and boost overall health.

Amount of nutrient in 1 cup of mushrooms:

  • Energy (calories) 21.1
  • Protein (g) 3.0
  • Carbohydrate (g) 3.1, including 1.9 g of sugar
  • Calcium (mg) 9
  • Iron (mg) 0.5
  • Magnesium (mg) 8.6
  • Phosphorus (mg) 82.6
  • Potassium (mg) 305
  • Sodium (mg) 8
  • Zinc (mg) 0.5
  • Copper (mcg) 305
  • Selenium (mcg) 8.9
  • Vitamin C (mg) 2.0
  • Vitamin D (mg) 0.2
  • Folate (mcg DFE) 16.3
  • Choline (mg) 16.6
  • Niacin (mg) 3.5
  • Mushrooms also contain a number of B vitamins, including thiamine, riboflavin, B-6, and B-12

Health Benefits:

  • Mushroom has a rich amount of antioxidant properties. According to the National Cancer Institute; the antioxidant content in mushrooms may help prevent lung, prostate, breast, and other types of cancer. Mushrooms are best known for their apparent cancer-fighting powers. Mushrooms contain a class of proteins called lectins, which are able to bind to abnormal cells and cancer cells and label the cells for destruction by our immune system.
  • Mushrooms are immunity-boosters. Lentinan can boost the immune system. Beta-glucan is a sugar found in the cells walls of fungi/mushrooms that also helps boost the immune system.
  • The fiber, potassium, and vitamin C in mushrooms may contribute to cardiovascular health. Potassium in Mushrooms can help regulate blood pressure, and this may decrease the risk of hypertension and cardiovascular disease. Mushrooms also make an excellent, satisfying substitute for red meat in any dish, eliminating calories, fat, and cholesterol from the equation.
  • Dietary fiber in Mushrooms may help manage type 2 diabetes.
  • Mushrooms are cholesterol-free, but they are also a good source of chitin and beta-glucan, which are fibers that lower the bad cholesterol level.
  • Mushrooms contain a powerful antioxidant called ergothioneine, which helps to lower inflammation throughout the body.
  • Antioxidants in Mushrooms may help you live a longer, healthier life. A diet rich in antioxidants protects cells from free radicals, helping the body cope with the normal oxidative stress that damages the healthy cells.
  • Few studies have shown that mushrooms can boost the memory cells also. Mushrooms can protect your brain as you age. Few studies have shown that two antioxidants like ergothioneine and glutathione may also help prevent Parkinson’s and Alzheimer’s.
  • Mushrooms will help give you energy.
  • Mushrooms will help give you energy. Mushrooms are rich in B vitamins: riboflavin [B2], folate [B9], thiamine [B1], pantothenic acid [B5], and niacin [B3]. These help the body utilize energy from the food we consume and produce red blood cells, which carry oxygen throughout the body.

Note: Do not collect and eat Mushrooms from any places like any bush, woods area, and wild areas without knowing the species. They can be poisonous.

মাশরুম

মাশরুম সম্পূর্ণ ভাল খাবার।বিশ্বে সবচেয়ে স্বাস্থ্য-প্রচারকারী খাবার গুলির মধ্যে একটি।মাশরুম এক ধরনের ভোজ্য ছত্রাক যা বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি সরবরাহ করতে পারে।বিভিন্ন ধরণের মাশরুমের বিভিন্ন ধরণের জাত এবং পুষ্টিকর গুনাগুন পরিচয় রয়েছে।মাশরুমে থাকা পুষ্টির মূল্য রয়েছে।মাশরুমে ক্যালরি কম,ফাইবার ও প্রোটিনের দুর্দান্ত উৎস।মাশরুমে থাকে বি ভিটামিন,সেলেনিয়াম,পটাসিয়াম এবং তামা সহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদান।মাশরুম অনেকগুলি রোগের চিকিৎসা ও রোগ প্রতিরোধ করতে পারে এবং সামগ্রিক স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে পারে।

১ কাপ মাশরুমে পুষ্টির পরিমাণ:

  • শক্তি (ক্যালোরি) ২১.১
  • প্রোটিন (ছ) ৩.০
  • ১.৯ গ্রাম চিনি সহ কার্বোহাইড্রেট (ছ) ৩.১ ১
  • ক্যালসিয়াম ৯ (মিলিগ্রাম)
  • আয়রন 0.৫ (মিলিগ্রাম)
  • ম্যাগনেসিয়াম ৮.৬(মিলিগ্রাম)
  • ফসফরাস ৮২.৬(মিলিগ্রাম)
  • পটাসিয়াম ৩০৫(মিলিগ্রাম)
  • সোডিয়াম ৮(মিলিগ্রাম)
  • দস্তা ০.৫(মিলিগ্রাম)
  • তামা ৩০৫(এমসিজি)
  • সেলেনিয়াম ৮.৯(এমসিজি)
  • ভিটামিন সি ২.০(মিলিগ্রাম)
  • ভিটামিন ডি 0.২(মিলিগ্রাম)
  • ফোলেট ১৬.৩(এমসিজি ডিএফই)
  • কোলিন ১৬.৬(মিলিগ্রাম)
  • নায়াসিন ৩.৫(মিলিগ্রাম)

মাশরুমে থায়ামিন,রাইবোফ্ল্যাভিন,বি -৬,এবং বি -১২ সহ বেশ কয়েকটি বি ভিটামিন রয়েছে

স্বাস্থ্য উপকারিতা:

  • মাশরুমে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য রয়েছে।জাতীয় ক্যান্সার ইনস্টিটিউট এর মতে; মাশরুমে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সামগ্র ফুসফুস,প্রোস্টেট,স্তন এবং অন্যান্য ধরণের ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে পারে। মাশরুম তাদের আপাত ক্যান্সার-বিরোধী শক্তির জন্য সবচেয়ে বেশি পরিচিত।মাশরুমে লেকটিন নামে এক ধরণের প্রোটিন থাকে যা অস্বাভাবিক কোষ এবং ক্যান্সারের কোষকে প্রতিরোধ করে এবং আমাদের প্রতিরোধ ব্যবস্থা দ্বারা ধ্বংসের জন্য কোষগুলিকে লেবেল করতে সক্ষম হয়।
  • মাশরুম হল ইমিউনিটি-বুস্টার।লেন্টিনান রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে পারে।বিটা-গ্লুকান একটি চিনি যা ছত্রাক/মাশরুমের কোষের ছাতায় পাওয়া যায় যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
  • মাশরুমে থাকে ফাইবার,পটাসিয়াম এবং ভিটামিন সি যা কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্যে জন্য উপকারি অবদান রাখতে পারে।মাশরুমে পটাসিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করতে পারে এবং উচ্চ রক্তচাপ এবং কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁকি কমাতে পারে।মাশরুম কোন ডিশে লাল মাংসের চাইতে একটি ভাল উৎস যা ক্যালোরি, ফ্যাট এবং কোলেস্টেরল দূর করে।
  • মাশরুমে থাকা ফাইবার খাদ্য তালিকায় টাইপ ২ ডায়াবেটিস এর জন্য বেশ উপকারি।
  • মাশরুম কোলেস্টেরল মুক্ত,তবে এটি চিটিন এবং বিটা-গ্লুকান একটি ভাল উৎস, যা কোয়েস্টেরলের মাত্রা খারাপ করে এমন ফাইবার।
  • মাশরুমে একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট রয়েছে যার নাম আর্গোথিয়াইনিন,যা সারা শরীর জুড়ে প্রদাহ কমাতে ভূমিকা পালান করে।
  • মাশরুমে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টগুলি আপনাকে দীর্ঘ, স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করতে সহায়তা করতে পারে। অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট সমৃদ্ধ একটি খাদ্য কোষকে ফ্রি র‌্যাডিক্যাল থেকে সুরক্ষা দেয়,শরীরের স্বাস্থ্যকর কোষগুলিকে ক্ষতিগ্রস্থ করে এমন সাধারণ জারণ সৃষ্ট চাপের সাথে লড়াই করতে সাহা্য্য করে।
  • কিছু গবেষনা থেকে দেখা গেছে যে মাশরুম মাথার স্মৃতির কোষগুলিকেও বাড়িয়ে তুলতে পারে।মাশরুম আপনার বয়সের সাথে সাথে আপনার মস্তিষ্ককে রক্ষা করতে পারে।কিছু গবেষণায় দেখা গেছে যে দুটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মতো ইরগোথিয়াইন এবং গ্লুটাথাইওন পার্কিনসন ও আলঝাইমার প্রতিরোধেও সাহায্য করতে পারে।
  • মাশরুম আপনার শক্তি বাডাতে বেশ ভুমিকা পালন করে।
  • মাশরুম শরীরে শক্তি যোগায়।মাশরুম বি ভিটামিন সমৃদ্ধ: রাইবোফ্লাভিন [বি ২],ফোলেট [বি ৯], থায়ামিন [বি ১], পেন্টোথেনিক অ্যাসিড [বি ৫], এবং নিয়াসিন [বি ৩]। এগুলি শরীরকে ব্যবহার করা খাবার থেকে শক্তি ব্যবহার এবং লাল রক্তকণিকা উৎপাদন করতে সহায়তা করে, যা সারা শরীর জুড়ে অক্সিজেন বহন করে।
  • বিঃদ্রঃ কোনও ঝোপের মতো কোনও জায়গা থেকে মাশরুম সংগ্রহ করা যেমন বন্য অঞ্চল ঘর বাড়ীর আশে-পাশে না জেনে অচেনা জায়গা থেকে এগুলো বিষক্ত হতে পারে যা প্রান নাশ এর কারন হতে পারে। যা গ্রহন থেকে বিরৎ থাকুন।

 

 

তিসি বীজ

0

Flaxseeds (তিসি বীজ) are  super healthy and a great source of fiber and omega-3 fats, particularly Alpha- Lipoic Acid (ALA). However, the omega-3 fats are contained within the fibrous outer shell of the seed, which humans can’t digest easily. If you want to increase your omega-3 levels, it’s best to eat flaxseeds that have been ground.

1 ounce (28 gm.) of flax seeds (তিসি বীজ) contains:”

  1. Calories: 152
  2. Fiber: 7.8 grams
  3. Protein: 5.2 grams
  4. Monounsaturated fat: 2.1 grams
  5. Omega-3 fats: 6.5 grams
  6. Omega-6 fats: 1.7 grams
  7. Manganese: 35% of the RDI (Recommended Daily Intake)
  8. Thiamine (vitamin B1): 31% of the RDI (Recommended Daily Intake)
  9. Magnesium: 28% of the RDI (Recommended Daily Intake)

Health benefits FLAX SEEDS (তিসি বীজ)

  • Flaxseeds also contain a number of different polyphenols, especially lignans, which act as an important antioxidant in the body. Lignans are phytoestrogens and are similar to the female sex hormone estrogen. Lignans, as well as the fiber and omega-3 fats in flaxseeds, can all help to reduce cholesterol and other risk factors for heart diseases
  • Flaxseeds also help to reduce blood pressure. Few studies have shown that flax seeds can reduce blood pressure especially when eaten every day for more than 12 weeks.
  • Few studies have shown that eating flaxseeds may reduce the size of tumor growth in women with breast cancer, and may also reduce any cancer risk.
  • The same benefits have been shown regarding prostate cancer in men.
  • Flaxseeds also help to reduce blood sugar, which may help lower the risk of diabetes.
  • Flaxseed helps in the weight loss process as it reduces appetite.

How to eat flaxseeds:

  • You can eat flaxseed with water. At first, you need to soak the seeds for 30 minutes and then mix it with water and it is ready to eat with a glass of water.
  • But is better to make flaxseed powder and then drink it with water because it is tastier.
  • You can use it for a weight loss program. You can mix flaxseed powder with yogurt and it is ready to consume.

Note: do not make a huge amount of flaxseed to powder. Store it as seeds and make the power only that much you need to consume daily.

তিসি বীজ

তিসি বীজ অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর এবং ফাইবার,ওমেগা ৩ ফ্যাট,বিশেষত আলফা- লাইপিক এসিড (এএলএ) এর অসাধারন এক উৎস।যাই হোক ওমেগা -৩ ফ্যাট কিন্তু বীজের খোসার বাইরের শেলের মধ্যে থাকে।যা মানুষ সহজে হজম করতে পারে না।যদি তুমি তোমার ওমেগা-৩ ফ্যাট বাড়াতে চাও ? সবচেয়ে ভাল হবে তিসি বীজ নিয়মিত গ্রহন করা।

১ আউন্স (২৮ গ্রাম।)  তিসি বীজের পুষ্টিগুন

১. ক্যালোরি: ১৫২
২. ফাইবার: ৭.৮ গ্রাম
৩. প্রোটিন: ৫.২ গ্রাম
৪. মনস্যাচুরেটেড ফ্যাট: ২.১ গ্রাম
৫. ওমেগা ৩ ফ্যাট: ৬.৫ গ্রাম
৬. ওমেগা ৬ ফ্যাট: ১.৭ গ্রাম
৭. ম্যাঙ্গানিজ: আরডিআইয়ের ৩৫% (প্রতিদিনের খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে)
৮. থায়ামাইন (ভিটামিন বি ১): আরডিআইয়ের ৩১% (প্রতিদিনের খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে)
৯. ম্যাগনেসিয়াম: আরডিআইর ২৮% (প্রতিদিনের খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে)

তিসি বীজে স্বাস্থ্য উপকারীতা

  • তিসি বীজে বিভিন্ন ধরণের বিভিন্ন পলিফেনল থাকে,বিশেষত লিগানানস, যা দেহে একটি গুরুত্বপূর্ণ অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট হিসাবে কাজ করে, লিগানানস ফাইটোয়েস্ট্রোজেন এবং মহিলা যৌন হরমোন ইস্ট্রোজেনের মতো।লিগানানস,পাশাপাশি তিসি বীজে থাকা ফাইবার এবং ওমেগা -৩ ফ্যাটগুলি কোলেস্টেরল এবং হৃদরোগের জন্য অন্যান্য ঝুঁকির কারণগুলি হ্রাস করতে সাহায্য করে।
  • তিসি বীজ রক্তচাপ কমাতেও সাহায্য করে।কয়েকটি গবেষনায় থেকে দেখা গেছে যে তিসি বীজ রক্তচাপ কমাতে পারে বিশেষত যখন ১২ সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে প্রতিদিন খাওয়া হয়।
  • কয়েকটি গবেষনায় থেকে দেখা গেছে যে তিসি বীজ  খাওয়া মহিলাদের মধ্যে যারা স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত তাদের  স্তন টিউমার আকার বৃদ্ধির হার কমাতে সাহায্য করে এবং ক্যান্সারের অন্যান্য ঝুঁকিও হ্রাস করে।
  • সমান উপকার পুরুষদের মধ্যে প্রস্টেট ক্যান্সার সম্পর্কিত দেখানো হয়েছে।
  • তিসি বীজ রক্তে শর্করা কমাতে সহায়তা করে, যা ডায়াবেটিসের ঝুঁকি হ্রাস করতে সাহায্য করে।
  • তিসি বীজ ওজন বৃদ্ধি কমাতে ও ক্ষুধামন্দা কমাতে সাহায্য করে থাকে।

তিসি বীজ কি ভাবে খাবেনঃ

  • প্রথমে পরিমান মত তিসি বীজ নিয়ে এক গ্লাস পানির ভিতর ৩০ মিনিটের মত ভিজিয়ে রাখতে হবে।তারপর এটি খাওয়ার জন্য উপযোগী হবে।
  • আপনি চাইলে তিসি বীজ এর পাউডার তৈরি করে পানির সাথে মিশ্রন করে পান করতে পারেন এটি ভাল স্বাদযুক্ত খেতে।
  • ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে আপনি তিসি বীজ ব্যবহার করতে পারেন। আপনি চাইলে দইয়ের সাথে তিসি বীজ এর গুডা মিশিয়ে গ্রহন করতে পারেন।

বিঃদ্রঃ তিসি বীজগুলি দিয়ে বেশি পরিমান পাউডার তৈরি করবেন না। এটিকে বীজ হিসাবে সংরক্ষণ করুন এবং আপনার প্রতিদিনের খাবারে যতটুকু প্রয়োজন কেবলমাত্র ততটুকু ব্যবহার করবেন।

জাম্বুরা

0

Pomelo called “pummelo” is the largest member of the citrus family. This large, pale, green or yellow fruit has a pink, white or red inside that tastes like a slightly sweeter alternative to grapefruit.

Pomelo is a citrus fruit that has a number of health benefits for people. For those people willing to do a bit of searching for this fruit, these impressive health benefits of pomelo include its ability to boost the immune system, improve digestion, lower blood pressure, and reduce cramping. It may also help reduce signs of premature aging, aid in weight loss, and boost oral and dental health.

One peeled pomelo (about 21 ounces or 610 grams) contains:

  • Calories: 231
  • Protein: 5 grams
  • Fat: 0 grams
  • Carbs: 59 grams
  • Fiber: 6 grams
  • Riboflavin: 12.6% of the Daily Value (DV)
  • Thiamine: 17.3% of the DV
  • Vitamin C: 412% of the DV
  • Copper: 32% of the DV
  • Potassium: 28% of the DV

Health benefits:

  • One pomelo packs 6 grams of fiber. Fiber can help add bulk to your stools, feed healthy gut bacteria, and promote overall wellness.
  • Pomelo is very good for heart health. Pomelo fruit is a very good source of potassium, roughly 37 percent of your daily requirement. Potassium is a vasodilator, meaning that it releases the tension in the blood vessels, and increases blood circulation and oxygenation in the organs. It also reduces the strain on the heart and lowers your chances of atherosclerosis, heart attack, and stroke.
  • Vitamin C also performs one very vital function in the human body, which is of enhancing the absorption of iron from ingested food. Deficiency in iron quantities leads to a condition known as anemia wherein there is a lack of adequate red blood cells in the body to transport nutrients and oxygen to all cells and tissues. Eating pomelo fruits will guarantee ample uptake of iron, from foods, into the system and promote red blood cell synthesis and blood passage.
  • Pomelo help to reduce bad Being intrinsically high in potassium levels, pomelo assists in the maintenance of normal blood pressure. It also functions in promoting cardiac muscle activity, lowers the amounts of bad LDL cholesterol and naturally raises levels of good HDL cholesterol.
  • Pomelo may have anti-aging properties due to its antioxidant content and ability to decrease the formation of ages.
  • Pomelo may likewise help kill cancer cells and prevent the spread of cancer. Pomelo peel extract blocked tumor growth, boosted the immune system, and killed cancer cells. Few studies show that Pomelo has a positive impact to reduce the risk of pancreatic cancer, prostate cancer, and Lung cancer.

জাম্বুরা

“পোমেলো  নামে পরিচিত  জাম্বুরা বা বাতাপিলেবু সাইট্রাস পরিবারের বৃহত্তম সদস্য।এটি আকারে বড় ফ্যাকাশে সবুজ হলুদ ও গোলাপি রঙের ফল রয়েছে।সাদা ও লাল রঙের ভিতরে যেগুলি আঙ্গুরের মত খানিকটা মিষ্টির বিকল্প হতে পারে।

জাম্বুরা বা বাতাপিলেবু  একটি সাইট্রাস ফল যাতে মানুষের স্বাস্থ্যর জন্য বেশ কয়েকটি উপকার বিদ্যমান।

কিছু ইচ্ছুক লোক অনুসন্ধান করে এই ফল বিষয়ে জানতে পারেন যে জাম্বুরা স্বাস্থ্য সুবিধাগুলির মধ্যে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর ক্ষমতা অত্যন্ত বেশি।হজম শক্তির উন্নতি,নিম্ন রক্তচাপ এর বাধা কমাতে,এটি অকাল বয়সের লক্ষণগুলি কমাতে সাহায্য করে।ওজন হ্রাসে সহায়তা এবং দাঁতের স্বাস্থ্যের উন্নয়নে সাহায্য করে।

একটি জাম্বুরা বা বাতাপিলেবুতে থাকা পুষ্টি উপাদানঃ

ক্যালোরি: ২৩১

প্রোটিন: ৫ গ্রাম

ফ্যাট: ০ গ্রাম

কার্বস: ৫৯ গ্রাম

ফাইবার: ৬ গ্রাম

রিবোফ্লাভিন: দৈনিক মান (ডিভি) এর ১২.৬%

থায়ামাইন: ডিভির ১৭.৩%

ভিটামিন সি: ডিভিআই এর ৪১২%

তামা: ডিভি এর ৩২%

পটাসিয়াম: ডিভি এর ২৮%

স্বাস্থ্য উপকারিতাঃ

জাম্বুরা হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য খুব উপকারি।জাম্বুরা আপনার প্রতিদিনের প্রয়োজনের প্রায় ৩৭ শতাংশ পটাসিয়ামের একটি খুব ভাল উৎস।পটাসিয়াম হল ভাসোডিলিটর,এর অর্থ এটি রক্তনালীতে টান প্রকাশ করে এবং অঙ্গগুলির রক্ত সঞ্চালন এবং অক্সিজেনেশন বৃদ্ধি করে এটি হার্টের স্ট্রেনকে হ্রাস করে এবং এথেরোস্ক্লেরোসিস, হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের সম্ভাবনা অনেক গুনে কমিয়ে দেয়।

জাম্বুরা একইভাবে ক্যান্সার কোষগুলি মেরে ফেলতে পারে এবং ক্যান্সারের বিস্তার প্রতিরোধ করতে সহায়তা করতে পারে।জাম্বুরা খোসার নিষ্কাশন টিউমার বৃদ্ধি অবরুদ্ধ করে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে এবং ক্যান্সার কোষকে হত্যা করে।কিছু গবেষনা থেকে দেখা যায় যে প্যানক্রিয়াটিক ক্যান্সার, প্রোস্টেট ক্যান্সার এবং ফুসফুসের ক্যান্সারের ঝুঁকি হ্রাস করতে জাম্বুরার ইতিবাচক প্রভাব রয়েছে।

ভিটামিন সি মানবদেহে একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে,যা খাবার থেকে আয়রনের শোষণকে বাড়িয়ে তোলে। আয়রনের পরিমাণের ঘাটতিতে রক্তাল্পতা হিসাবে পরিচিত এমন এক অবস্থার দিকে পরিচালিত করে যেখানে সমস্ত কোষ এবং টিস্যুতে পুষ্টি ও অক্সিজেন পরিবহনের জন্য দেহে পর্যাপ্ত লাল রক্ত কোষের অভাব রয়েছে। জাম্বুরা লোহার প্রচুর পরিমাণের ব্যবস্থা করে এবং এটি রক্তের লোহিত কণিকার সংশ্লেষণ এবং রক্ত উত্তরণকে উৎসাহিত করে।

ত্বক,হাড়,দাত ও চুলের জন্য জাম্বুরা বেশ উপকারী কারন এতে থাকা ভিটামিন সি ও বি ত্বক,হাড়,দাত ও চুলের পুষ্টি যোগায় এবং সুন্দর রাখে পাশাপাশি জ্বর ও মুখের ঘা এর জন্য জাম্বুরা বা পাতিলেবু খুব উপকারি।

জাম্বুরায় থাকা পুষ্টিগুন যাদের কোঠঠকাঠিন্য আছে এবং হজম শক্তির সমস্য তাদের জন্য এসব রোগ সারাতে বেশ উপকারি।

প্রতিদিন এক গ্লাস পরিমাণ জাম্বুরার সরবৎ ডায়াবেটিস নিয়ন্তণ করতে সহায়তা করে

 

 

 

 

 

কুমড়া

0

Pumpkin is a type of squash that belongs to the Cucurbitaceae family. It is mainly a winter vegetable but can be grown throughout the year. It is rich in fiber, tastes slightly sweet and has a juicy texture with a great taste. Pumpkin is bright orange inside and its seeds are equally healthy like the vegetable part.

One cup of cooked pumpkin (245 grams) contains:

  • Calories: 49
  • Fat: 0.2 grams
  • Protein: 2 grams
  • Carbs: 12 grams
  • Fiber: 3 grams
  • Vitamin A: 245% of the Reference Daily Intake (RDI)
  • Vitamin C: 19% of the RDI
  • Potassium: 16% of the RDI
  • Copper: 11% of the RDI
  • Manganese: 11% of the RDI
  • Vitamin B2: 11% of the RDI
  • Vitamin E: 10% of the RDI
  • Iron: 8% of the RDI
  • Small amounts of magnesium, phosphorus, zinc, folate and several B vitamins.

Health benefits:

  • High Antioxidant Content in pumpkins May Reduces the risk of many chronic diseases. Pumpkin contains the antioxidants alpha-carotene, beta-carotene, beta-cryptoxanthin, and many others, which may protect your cells against damage by free radicals. Excessive free radicals in your body create a state called oxidative stress, which has been connected to chronic illnesses, including heart disease and
  • Pumpkins contain carotenoids, which function as antioxidants. These compounds can reduce the risk of stomach, throat, pancreas cancer, breast cancers, prostate cancer, and Colon cancer.
  • Including pumpkin in the diet may help people control diabetes and their blood sugar levels. The phenolic phytochemicals in this vegetable can control the blood sugar level, and lower the risk for diabetes.
  • Pumpkin contains potassium and antioxidants, which contribute to good heart health. Pumpkin is loaded with blood pressure-regulating minerals like potassium, magnesium, and iron. They are necessary for providing oxygen to red blood cells. Surprisingly, one cup of pumpkin packs 14% of your daily value for potassium.
  • Pumpkins contain a wealth of antioxidants. Vitamin C, vitamin E, and beta-carotene support eye health and prevent degenerative damage in older adults.
  • Pumpkin is high in vitamins A and C, which can help boost your immune system. Its supply of vitamin E, iron and folate may strengthen your immunity as well.

কুমড়া

কুমড়া এক ধরণের স্কোয়াশ যা কুকুরবিতেসি পরিবারের অন্তর্ভুক্ত।কুমড়া মূলত একটি শীতের সবজি,তবে সারা বছর ধরে জন্মাতে পারে।এটি ফাইবার সমৃদ্ধ এর স্বাদ কিছুটা মিষ্টি যার দুর্দান্ত স্বাদ সঙ্গে ভাল গঠনবিন্যাস।কুমড়ার ভিতরে উজ্জ্বল কমলা বীজ যা সবজির অংশের মতো সমান স্বাস্থ্যকর।

এক কাপ রান্না করা কুমড়া য় (২৪৫ গ্রাম)পুষ্টি উপাদান রয়েছে:

  • ক্যালোরি: ৪৯
  • ফ্যাট: ০.২ গ্রাম
  • প্রোটিন: ২ গ্রাম
  • কার্বস: ১২ গ্রাম
  • ফাইবার: ৩ গ্রাম
  • ভিটামিন এ: দৈনিক গ্রহণের (আরডিআই) রেফারেন্সের ২৪৫%
  • ভিটামিন সি: আরডিআই ১৯%
  • পটাশিয়াম: আরডিআই ১৬%
  • তামা: আরডিআই ১১%
  • ম্যাঙ্গানিজ: আরডিআই ১১%
  • ভিটামিন বি ২: আরডিআই ১১%
  • ভিটামিন ই: আরডিআই ১০%
  • আয়রন: আরডিআই ৮%

অল্প পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, দস্তা, ফোলেট এবং বিভিন্ন বি ভিটামিন রয়েছে।

স্বাস্থ্য উপকারিতা:

    • কুমড়া তে উচ্চ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সামগ্রী অনেক বিদ্যমান যা দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি কমাতে পারে। কুমড়াতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস আলফা-ক্যারোটিন, বিটা ক্যারোটিন, বিটা-ক্রিপ্টোক্সানথিন এবং আরও অনেকগুলি উপাদান রয়েছে যা আপনার কোষকে ফ্রি র‌্যাডিক্যাল দ্বারা ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করতে পারে। আপনার দেহের অত্যধিক ফ্রি র‌্যাডিকাল অক্সিডেটিভ স্ট্রেস নামে একটি রাজ্য তৈরি করে যা হৃদরোগ এবং দীর্ঘস্থায়ী অসুস্থতার সাথে সংযুক্ত।
    • কুমড়াতে ক্যারোটিনয়েড থাকে যা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসাবে কাজ করে। এই যৌগগুলি পেট, গলা, অগ্ন্যাশয়ের ক্যান্সার, স্তন ক্যান্সার, প্রোস্টেট ক্যান্সার এবং কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে পারে।
    • খাদ্য তালিকায় কুমড়া অন্তর্ভুক্ত করার ফলে লোকেরা ডায়াবেটিস এবং তাদের রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।এই উদ্ভিদে ফেনোলিক ফাইটোকেমিক্যালগুলি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে এবং ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায়।
    • কুমড়াতে পটাসিয়াম এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা হৃদপিণ্ডের সুস্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারি।কুমড়া রক্তচাপ-নিয়ন্ত্রক খনিজ উপাদান যেমন পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং আয়রন দিয়ে ভরা থাকে।লোহিত রক্ত কণিকায় অক্সিজেন সরবরাহের জন্য এগুলি খুব প্রয়োজনীয়। আশ্চর্যজনকভাবে, এক কাপ কুমড়ো পটাসিয়ামের জন্য আপনার দৈনন্দিন মূল্যের ১৪% প্যাক করে।
    • কুমড়াতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট প্রচুর পরিমাণ রয়েছে। ভিটামিন সি, ভিটামিন ই, এবং বিটা ক্যারোটিন চোখের স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারি এবং বয়স্ক প্রাপ্তবয়স্কদের হাড়ক্ষয় জতীয় ক্ষতি রোধ করে।
    • কুমড়াতে ভিটামিন এ এবং সি প্রচুর পরিমাণে রয়েছে, এটি আপনার প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করতে পারে।ভিটামিন ই, আয়রন এবং ফোলেট সরবরাহ আপনার প্রতিরোধ ক্ষমতা আরো শক্তিশালী করে।

পেঁপে

0

পেঁপে এমন একটি ফল যা সবুজ থাকলে সবজী হিসেবে খেতে পারি এবং এটি যখন  নরম ও ভিতরে কমলা রং ধারণ করে তখন খেতে দারুণ সুস্বাদু ও রসালো  লাগে। এটি অত্যন্ত মিষ্টি স্বাদের নরম যা মাখনের সাথে তুলনা করা হয়। পেঁপে কে “ফেরেস্তাদের ফল” বললেও অবাক হবার কিছু নাই। এটি অসংখ্য স্বাস্থ্য গুণ সম্পন্ন একটি ফল।

পেঁপে শুধুমাত্র সুমিষ্ট স্বাদ ও রৌদ্রজ্জ্বল ফল ই নয়, বরং এটি বিভিন্ন এন্টিঅক্সিডেন্ট যেমনঃ ক্যারটিন,ভিটামিন সি ও ফ্লেভোনোইডস; ভিটামিন বি,ফলেট,প্যান্টোথেনিক এসিড,খনিজ পদার্থ,পটাসিয়াম, কপার,ম্যাগনেসিয়াম এবং ফাইবার এর ভাল উৎস।

একটি ছোট পেঁপে(১৫২ গ্রাম) তে বিদ্যমান উপাদান সমূহঃ

– ক্যালরিঃ ৫৯
-কার্বোহাইড্রেটঃ ১৫ গ্রাম
-ফাইবারঃ ৩ গ্রাম
-প্রোটিনঃ ১ গ্রাম
-ভিটামিন সিঃ ১৫৭% (RDI)
-ভিটামিন এঃ ৩৩% (RDI)
-ফলেট (ভিটামিন বি৯)ঃ ১৪% (RDI)
-পটাসিয়ামঃ ১১% (RDI)
-অন্যান্য ভিটামিনের মধ্যে রয়েছে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ভিটামিন বি১, বি৩, বি৫, ই ও কে।

[the_ad_placement id=”adsense-in-feed”]

স্বাস্থ্যকর উপকারি দিকঃ

✪পেঁপে বয়সজনিত ম্যাকুলার ক্ষয়রোধ করে। পেঁপের জ্যাক্সানথিন এন্টিঅক্সিডেন্ট ক্ষতিকর বেগুনি রশ্নিকে ফিল্টার করে। এই ফলের অভ্যন্তরীণ উচ্চমাত্রার গুণ বয়সজনিত ম্যাকুলার ক্ষয়ের ঝুকি এবং অগ্রগতি রোধ করতে দেখা যায়।

✪গবেষণায় বলা হয় যে পেঁপের এন্টিঅক্সিডেন্ট ক্যান্সারের ঝুকি কমায় এমনকি এর গতি কমিয়ে দেয়।

✪পেঁপে এন্টিঅক্সিডেন্ট, ফাইটোনিট্রিয়েন্টস ও ফ্ল্যাভোনয়েডস এর উৎস যা আপনার কোষের ফ্রি রেডিক্যাল ক্ষতি রোধ করে।কিছু গবেষণায় বলা হয়েছে যে পেঁপে খেলে কোলন ক্যান্সার ও প্রস্টেট ক্যান্সারের ঝুকি কমায়।

✪পেঁপে আমাদের চাপ কমাতে সাহায্য করে।এই আশ্চর্যজনক ফলটিতে ভিটামিন সি এর মত আরো কয়েকটি পুষ্টি গুণ সমৃদ্ধ যা আপনাকে চাপ ও চিন্তামুক্ত রাখতে পারে।

✪আর্থাইটিস রোগ কে দূর্বল করতে পারে এবং যাদের মধ্যে এটি আছে তাদের জীবনযাত্রার মান উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যেতে পারে।পেঁপে খাওয়া হাড়ের জন্য ভাল কেননা এতে এন্টি ইনফ্লেমেটরির পাশাপাশি ভিটামিন সি রযেছে যা বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্ত রাখে।

✪ফলে উপস্থিত পটাশিয়াম কিডনির স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী। এটি কিডনিতে জমা হওয়া বিষাক্ত পদার্থসমূহ পরিষ্কার করে এবং রক্তে ইউরিক এসিড জমাট বাধা হ্রাস করে।পেঁপের বীজ ও কিডনির স্বাস্থ্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই ফলের ফ্লেভোনোইড কোষকে ক্ষয় হতে রক্ষা করে এবং কিডনির অকার্যকর হওয়ার হাত থেকে বাচায়।

✪পেঁপে ফল মিষ্টির জন্য বেশ পরিচিত। এটি ডায়াবেটিস বা যারা এর ঝুঁকি কমাতে চান তাদের জন্য দুর্দান্ত একটি ফল। এতে চিনি বা গ্লুকোজের মাত্রা কম থাকে তাই এটি অন্যান্য ফলের মত নয়। উচ্চমাত্রায় পুষ্টি ও অন্যান্য স্বাস্থ্য সুবিধা আছে বিধায় এটি রক্তের শর্করা বা কোলেস্টেরল এর মাত্রা বজায় রাখে।

✪পেঁপেতে বিদ্যামান পাইবার,পটাসিয়াম ও ভিটামিন হৃদরোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে।পটাসিয়াম গ্রহনের মাত্রা বেশি এবং সোডিয়ামের গ্রহণের মাত্রা কমানো একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যা খাদ্যাভাস পরিবর্তনের মাধ্যমে কোন ব্যক্তি তাদের কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুকি কমাতে পারে।

✪ পেঁপে বার্ধক্য প্রতিরোধী এবং ত্বকের জন্য দারুণ কাজ করে।ত্বক দেহের বড় এবং গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ যা দেহের সমস্ত কার্যক্রমের প্রতিফলন ঘটায়।উজ্জ্বল ও স্বাস্থময় ত্বকের জন্য প্রতিদিন পেঁপে দৈনিক খাওয়া যেতে পারে।এটি ভিটামিন এ,ই,সি সমৃদ্ধ যা এন্টিঅক্সিডেন্টের বিশাল ডোজ হতে পারে। এটি ত্বককে উজ্জ্বল করে,বলি দূর করে,চামড়া কুচকানো রোধ করে এবং বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করে।এছাড়া এটি আলফা-হাইড্রোক্সি এসিড এর একটি প্রাকৃতিক উৎস। AHA মৃত কোষের স্তর দূর করে কোষের টিস্যুগুলোকে পুনর্জীবিত করে দৃঢ় করে তোলে।

যষ্টিমধু

0

যষ্টি মধু একটি এন্টি-ইনফ্লেমেটোরি এবং এন্টিঅক্সিডেন্ট জাতীয় তৃণলতা।এটি একটি অনেক পুরনো ব্যতিক্রমী স্বাস্থ্যসম্মত ঔষধী গাছ হিসেবে ব্যবহৃত হয় যা মুলিথি বা যষ্টি মধু নামে পরিচিত। এই ওষধী গাছটি এশিয়া ও ইউরোপীয় মহাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে পাওয়া যায়।ঔষধ ছাড়াও প্রাকৃতিক মিষ্টান্নের কারণে স্বাদের ফ্লেভার হিসেবে ব্যবহৃত হয়। নিম্ন রক্তচাপের ক্ষেত্রে এটি বেশ উপকারী।

[the_ad_placement id=”adsense-in-feed”]

স্বাস্থ্যকর উপকারী দিকসমূহঃ

কিছু নথিতে বা প্রমাণে এটা বলা হয়েছে যে অল্প পরিমাণ যষ্টি মধু চিনি খাওয়ার তীব্র আকাঙ্খা কমিয়ে দিতে পারে।

যষ্টি মধু এন্টি-ইনফ্লেমেটোরি, এন্টি-অ্যালার্জেনিক ও এন্টিভাইরাল এর মত উপাদান রয়েছে যেমন গ্লাইসিরিরিজিন এবং গ্লাইসাইরিথিটিক এসিড রয়েছে শ্বাসকষ্ট রোগীর জন্য বেশ উপকারী।

নিয়মিত যষ্টি মধু সেবনে দেহের রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলে।মূল উদ্ভিদে উপস্থিত এনজাইম কে ধন্যবাদ জানাই। কেননা এটি শরীরে লিম্ফোসাইট ও ম্যাক্রোফেজ তৈরীতে সহায়তা করে যা শরীরকে জীবাণু,দূষিত অ্যালার্জেন ও কোষের রোগ প্রতিরোধ করে যেগুলো অটোইমিউন রোগ সৃষ্টি করতে পারে।

যষ্টি মধুতে রযেছে বিভিন্ন প্রদাহজনিত রোগ প্রতিরোধক উপাদান যা ক্রনিক প্রদাহ যেমন বাত রোগের চিকিৎসা করতে পারে।

যষ্টি মধু ঋতুস্রাবের সময় স্বাচ্ছন্দ্য দেয়। এই ঔষধটি ফাইটোইস্ট্রোজনিকের মত জটিল রোগ যেমনঃ অনিদ্রা, হতাশা,মেজাজ খিটখিটে, অতি ঘর্ম ইত্যাদি রোগের সামন্জস্য সাধন করে।

যষ্টি মধু দাঁতের ক্ষয়রোধ করে এবং অন্যান্য মুখেে সংক্রামক ব্যাধির বিরুদ্ধে লড়াই করে।

আয়ুর্বেদের ভাষায় “যষ্টি মধু” কে মস্তিষ্কের টনিক এবং পুনরুজ্জীবন হিসেবে বিবেচিত করা হয়। এটি কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে তোলে এবং মস্তিষ্ক কে চাঙ্গা করতে সহায়তা করে। যষ্টি মধু চাপ শিথিল করে মাথা ঠান্ডা রাখা ও মনকে শান্ত রাখতে সহায়তা করে।